May 11, 2010

How to Open an Stock Exchange Account




আমি নিজেও প্রায় নতুন বলা যায় শেয়ার ব্যাবসায়। তাই আমি যতুটুকু বুজলাম ও নেট থেকে কিছু পোস্ট একত্র করে ও নিজের কিছু পোস্ট দিয়ে এই পোস্টটা দিলাম। একজনের ও যদি ভাল লাগে আমি খুশি। বাকিদের কাছে না হয় সরি। (আর যাদের পোস্ট কপি-পাস্ট করলাম তাদের ধন্যবাদ)বিনিয়োগকারীর হতে হলে  বিনিয়োগের আগেই বিনিয়োগ সম্পর্কে সঠিকভাবে অবহিত হওয়া।এখানে আমি আনেক নিয়ম কানুন সম্পক বললাম।আনেক সময় এসবের দরকারি হয়না।কারণ সব সম্ভবের দেশ বাংলাদেশ।
ঝুকিঁ (Risk factor) আছে বিবেচনায় আনা এবং বিনিয়োগকৃত অর্থ ফেরত আসার সম্ভাবনা বা বাস্তবতা অধিক এমন ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করা। এছাডাও বিনিয়োগ সংশ্লিষ্ট আইন কানুন সম্পর্কে নূন্যতম ধারনা রাখা এবং এ বাজারে বিনিয়োগকারী হিসাবে তার যে সকল অধিকার আছে সে সম্পর্কে ধারনা রাখা।পূর্বে শেয়ার ব্যবসা সম্পর্কে মানুষের উৎসাহ কম থাকলেও কালের বিবর্তনে মানুষের মনোভাবের পরিবর্তন ঘটেছে।শেয়ার বাজারের চাঙ্গাভাবের মধ্যে থাকে অদম্য লোভের হাতছানি,যা লোভ বা জুয়ার মনোভাব ও সৃষ্টি করতে পারে।এবার দেখা যাক শেয়ার ব্যবসা শুরু করার প্রথমিক কাজগুলো কী কী।


শেয়ার কি?:- শেয়ার(Share) শব্দটি ইংরেজি। এর অর্থ হল অংশ, আংশিক মালিক হওয়া, অন্যের সঙ্গে কিছু ভাগ করে নেয়া বা অন্যের সঙ্গে সমভাবে অংশীদার হওয়া। পরিভাষাগত দিক থেকে শেয়ার হল, একটি কোম্পানির মূলধনকে যে সব সমান অংশে ভাগ করা হয় তার যে কোন একটি অংশের মালিক আনুপাতিক হারে মুনাফার অংশের দাবীদার হওয়া। শেয়ার সম্পর্কিত ব্যবসাই শেয়ার ব্যবসা নামে পরিচিত।কত প্রকার বা বিনিয়োগের মাধ্যম:-
বিনিয়োগ কারীরা দু’টি উপায়ে শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করতে পারেন। প্রথমটি প্রাইমারি মার্কেট (প্রাথমিক বাজার) অপরটি সেকেন্ডারি মার্কেট (মাধ্যমিক বাজার) প্রাইমারি শেয়ারের সুবিধা হচ্ছে তুলনামূলত ভাবে কম দামে অর্থাৎ অভিহিত মূল্যে শেয়ার বা ঋণপত্র ক্রয় করা যায়। এ কারণে ভালো কোম্পানীগুলোর শেয়ার ইস্যুমূল্যের স্বল্পতার কারণে প্রাইমারি শেয়ারগুলি বিনিয়োগকারীদের কাছে আকর্ষনীয় হয়ে থাকে। প্রাইমারির শেয়ারগুলো ক্রয়ের সময় প্রবল প্রতিযোগিতা হয়।মাধ্যমিক বাজারে বিনিয়োগ বলতে কেবল মাত্র শেয়ার ক্রয়ই বুঝানো, একই সাথে বিক্রয়কেও বুঝায়। মাধ্যমিক বাজারে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কখন ক্রয় করতে হবে, কখন বিক্রয় করতে হবে, কোন শিল্পের আওতাধীন কোন কোম্পানির শেয়ার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভাবে দেখা দরকার। পাশাপাশি বাজারে নানা রকমসংবাদ ছড়ায়। এ সকল সংবাদ নতুন আশায় সৃষ্টি করে, আবার কখনও হতাশার সৃষ্টি করতে পারে, যার ফলে বাজারে ধস নামতে পারে। এসব কারণে মাধ্যমিক বাজারে সফল বিনিয়োগ করা অপেক্ষাকৃত কঠিন। উপরোক্ত দু’টি উপায়ে বিনিয়োগ করার জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হলো:-


1. Customer Account Opening Form: একজন বিনিয়োগকারী শেয়ার বাজারে (Secondary Market) বিনিয়োগে আগ্রহী হলে সর্বপ্রথম তাকে একটি ব্রোকারেজ হাউজে যোগাযোগ করতে হবে। তারপর ব্রোকারেজ হাউচ কতৃক সরবরাহকৃত Customer Account Opening Form সঠিকভাবে পূরণ করে উক্ত হাউজে একটি Cusmtomer Account Open করতে হবে এবং উক্ত Account Number সংগ্রহকরে সংরক্ষণ করতে হবে। সাধারণত এটিকে Customer Code বলে অভিহিত করা হয। পরবর্তীতে লেনদেন করতে হলে এই নাম্বারটির প্রয়োজন হবে।


2. Beneficiary Owner (BO) account opening form: একজন বিনিয়োগকারীকে ডিমেটকৃত/অজডকৃত শেযার (Electronic Share) ক্রয়/বিক্রয়ের জন্য Central Depository of Bangladesh Ltd. (CDBL) এর আওতাধীন যেকোন Depository Participant (DP) তে একটি BO Account Opening Form সঠিকভাবে পূরণ করে DP তে BO account open করতে হবে এবং উক্ত Account Number সংরক্ষন করতে হবে। প্রধানত প্রাথমিক শেয়ার (IPO) তে আবেদন করার জন্য এই নাম্বারটি আপনার প্রয়োজন হবে। এট ১৬ডিজিটের একটি নাম্বার।


3. একজন বিনিয়োগকারী (প্রাতিষ্ঠনিক বিনিয়োগকারী ব্যতীত) একাধিক হিসাব (BO Account) খুলতে পারবেননা। তবে নিজের একক নামে ছাডাও যৌথ নামে (Joint account) আরেকটি হিসাব (মোট ২টি) খুলতে পারবেন।


4. হিসাব খুলার সময় একজন বিনিয়োগকারীকে BO Account Open করার সময় CDBL Laws অনুযায়ী Terms & Conditions (শর্তাবলী) ভালভাবে পড়ে স্বক্ষর করা উচিত।


5. যেকোন DP-তে একজন BO Account Holder-কে শনাক্ত করার জন্য Account Open করার সময় প্রয়োজনীয় কাগজপত্র যেমন- নাগরিকত্ব সনদপত্র/পাসপোর্টের সত্যায়িত কপি, ব্যাংক একাউন্টের সার্টিফিকেটের কপি জমা দিতে হবে।


6. Dierct Account Open: একজন বিনিয়োগকারী CDBL-এ Form-06 পূরন করে (প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সহ) Direct Account Open করতে পারবে। সেক্ষেত্রে আপনাকে কোন DP-র কাছে যেতে হবেনা।


7. Nominee: A) CDBL By Laws -এর From-23 সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং Nominee এর Percentage (%) B) একজন
বিনিয়োগকারী CDBL by Laws Form-23 এর কাগজে Nominee Form-23 ইলেকট্রনিক্স ফরমে রুপান্তরিত হওয়ার পর DP খেকে Nominee Acknowledgement সংগ্রহ করতে পারবে।


8. Power of Attorney: একজন বিনিয়োগকারীকে BO Account Open করার জন্য CDBL By Laws From20-21 সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে এবং ইলেকট্রনিক্স ফরমে রুপান্তরিত হওয়ার পরে ডিপি থেকে বিনিয়োগকারী Power of Attorney Acknowldegement সংগ্রহ করবেন। এখানে উল্লেখ থাকে যে, Power of Attorney Form এ দেয়া কোন তথ্য গোপন করা যাবেনা বা মিথ্যা কোন তথ্য দেযা যাবেনা।


9. Customer Register (As per SEC-Stock broker/dealer & Autohorized representative rules 2000, 13(1): SEC-Stock broker/dealer & Autohorized representative rules 2000, 13(1) অনুযায়ী স্টক এক্সচেঞ্জের প্রত্যেক সদস্য ফার্মের অনুমদিত প্রতিনিধি করা যাবেন। সংশ্লিষ্ট ডিপি থেকে কোন BO Account Holder-এর শেয়ার ট্রান্সফার করতে হলে উক্ত BO Account Holder এর অন্য DPতে একটি লিংক্ একাউন্ট খুলতে হবে। অতএব স্টক এক্সচেঞ্জ অথবা SEC-এর অনুমতি সাপেক্ষে ট্রান্সমিশন ফরম পূরন করে BO Account থেকে লিংক Account-এ শেয়ার ট্রান্সফার করা যাবে।


10. DP থেকে BO Account stock status: একজন বিনিয়োগকারী তার কাস্টমার একাউন্টে শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়ের পর ডিমেটকৃত শেয়ারের সর্বশেষ Balance অর্থাৱ BO Account Stock Status Report DP-থেকে গ্রহন করবেন।




11. Non-Resident Bangladeshi (NRB) BO Account: বিদেশে অবস্থানরত কোন বিনিয়োগকারী যদি NRB BO A/C Open করতে চান তাহলে উক্ত বিনিয়োগকারীকে Client Account এবং NRB BO A/C opening Form-এর সাথে পাসপোর্টের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। NRB account পরিচালনার জন্য একজনকে Power of Attorney প্রদান করতে হবে। NRB account holder শেয়ার বিক্রয় করার পর চেক/পে-অর্ডার জমা করার জন্য উক্ত NRB Account Holder এর নামে যেকোন Schedule Bank-এ একটি সাধারন ব্যাংক একাউন্ট খুলতে হবে। সদস্য ফার্মে শেয়ার বিক্রয়ের বিপরীতে উক্ত সাধারণ ব্যাংক একাউন্টে চেক জমা করতে পারবেন। উক্ত সাধারন ব্যাংক একাউন্ট পরিচালনা করার জন্য ব্যাংক আইন অনুযায়ী NRB Account Holder একজনকে Power of attorney প্রদান করতে পারবেন।


12. Non-resident Investors Taka Account (NITA): NITA হিসবের মাধ্যমে প্রবাসী বাংলাদেশীগন ব্যাংকের মাধ্যমে নিম্নোক্ত পদ্ধতি অনুসরন করে বৈদেশিক মুদ্রায় সিকিউরিটিজ ক্রয় করা যাবে। ১) যেকোন অনুমদিত ডিলার/ব্যাংকের মাধ্যমে একটি NITA হিসাব খুলতে হবে যাতে বৈদেশিক মুদ্র সাধারন ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে সহজে রূপান্তরযোগ্য হয়। ২) NITA হিসাবের Balance ব্যবহার করে সহজেই বাংলাদেশী শেয়ার বা সিকিউরিটিজ ক্রয় করা যেতে পারে। এখানে বর্হিগমন রেমিটেন্স বাংলাদেশ ব্যাংকে রিপোর্ট করতে হবে। ৩) NITA হিসাবটি একাউন্ট হোল্ডার নিজে অথাবা তার নোমিনী অথবা অথরাইজড ডিলার দ্বরা পরিচালনা করতে পারেন। ৪) লভ্যাংশ/মুনাফা যা শেয়ার বা সিকিউরিটিজ ক্রয়ের মাধ্যমে অর্জিত হয় বা NITA হিসাবের মাধ্যমে ক্রয়কৃত শেয়ার বা সিকিউরিটিজের বিক্রয়কৃত অর্থ NITA হিসাবে জমা করা যাবে। উল্লেখ্য যে, NITA হিসাব হতে শুধুই শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয় করা সম্ভব এবং প্রযোজনে আপনার জমাকৃত অর্থ শেয়ারবাজারের লাভ সহ দেশের বাইরে তথা আপনি বিদেশে যেথানে অবস্থান করছেন সেখানে পাওয়া সম্ভব।


13. Buy/Sell Order Maintain: বিনিয়োগকারী ব্রোকার হাউজে গ্রহক হওয়ার পর শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়ের অর্ডর দিতে পারবেন। যদি বিনিয়োগকারী শেয়ার ক্রয় করতে চায় তাহলে বিনিয়োগকারীর কাস্টোমার একাউন্টে পর্যাপ্ত পরিমান টাকা থাকা সপেক্ষে শেয়ার ক্রয়ের অর্ডর স্লিপে ক্রয়ের অর্ডর দিতে পারবেন। শেয়ার ক্রয় বা বিক্রয়ের শেষে অবশ্যই Buy Order/Sell Order এবং CDBL Shareবিক্রয়ের ক্ষেত্রে Pay in Transfer Form পূরণ করতে হবে।


14. Trade Confirmation Statement: বিনিয়োগকারী ব্রোকারেজ হাউজে তার কাস্টমার একান্টে শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়ের অর্ডর এক্সিকিউট হওয়ার পর Trade Confirmation Statement-এ বিনিয়োগকারীর স্বক্ষর করে তার কপি গ্রহন ও সংরক্ষন করবেন।


15. বিনিয়োগকারী উক্ত ব্রোকারেজ হাউজে তার কাস্টমার একাউন্টে শেয়ার ক্রয়ের জন্য টাকা জমা করলে ব্রোকারেজ হাউজ কতৃক প্রদত্ত ছাপানো Money Receipt অবশ্যই গ্রহন করতে হবে। Mone Receipt এ ব্রোকারেজ হাউজের কোন অনুমদিত প্রতিনিধির স্বাক্ষর অবশ্যই থাকতে হবে।


16. Payment Voucher: বিনিয়োগকারী ব্রোকার হাউজে তার কাস্টমার একাউন্ট হতে শেয়ার বিক্রয়ের বিপরীতে টাকা উত্তোলন করতে চাইলে উক্ত কোন অনুমদিত প্রতিনিধির স্বাক্ষরসহ ব্রোকারেজ হাউজ কতৃক প্রদত্ত ছাপানো Payment Voucher অবশ্যই গ্রহন ও সংরক্ষন করতে হবে। বিনিয়োগকারী উক্ত ব্রোকার হাউজে তার কাস্টমার একাউন্টে শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়ের টাকা জমা ও উত্তলনের সমস্ত হিসাব ব্র্রোকারেজ হাউহ হতে সংগ্রহ করতে পারবেন।


17. Telephonic Order: বিনিযোগকারী তার সিকিউরিটিজ ক্রয়/বিক্রয়ের অর্ডার যদি টেলিফোনের মাধ্যমে দেন, তাহলে তাকে পরবর্তী ২৪ ঘন্টার মধ্য শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়ের অর্ডর বিল বুক স্লিপে স্বাক্ষরসহ অর্ডার লিপিবদ্ধ করতে হবে এবং Trade Confirmation Statement অবশ্যই স্বাক্ষর করে তার কপি গ্রহন করতে হবে।


18. Share Received Bill: বিনিয়োগকারী ব্রোকারেজ হাউজে তার কাস্টমার একাউন্ট থেকে যদি শেয়ার গ্রহন করতে চায় তাহলে Share Received Bill-এর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউজের অনুমদিত প্রতিনিধির স্বাক্ষর সহ বিনিয়োগকারীকে উক্ত বিলে স্বাক্ষকর করে শেয়ার গ্রহন করতে হবে। এটি মূলত কাগজী শেয়ারের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।


19. Stock Report: বিনিয়োগকারী ব্রোকারেজ হাউজে তার কাস্টমার একাউন্টে শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়ের পর তাকে কাস্টমার একাউন্টে শেয়ারের সর্বশেষ অবস্থা জানার জন্য সংশ্লিষ্ট ব্রোকার হাউজ থেকে কাস্টমার একাউন্টের Stock Report অবশ্যই গ্রহন করতে হবে।


20. Monthly/Weekly Trade status verification or Client Ledger Verification: বিনিয়োগকারী প্রতি সাপ্তাহে অথবা মাসের শেষে সংশ্লিষ্ট ব্রোকারেজ হাউজ থেকে শেয়ার ক্রয়/বিক্রয়ের টাকা পয়সা জমা ও উত্তোলনের সর্বশেষ হিসাব পরীক্ষার জন্য বিনিয়োগকারী Account Statement গ্রহন করবেন।


ট্রেড :-ট্রেড দু’ধরনের যথা : আপ ট্রেড এবং ডাউন ট্রেড আপ ট্রেড যখন পর্যন্ত থাকে তখন পর্যন্ত এক উঠতিমুল্য পরবর্তী উঠতিমূল্যকে ছেড়ে যায়। এর পরের পড়তি মূল্য পূর্ববর্তী মূল্যের চেয়ে কম হয় এবং ডাউন ট্রেডের ক্ষেত্রে এর বিপরীত অবস্থা ঘটবে। শেয়ার বাজারের মূল্যকে লক্ষ্য করে কিছু লেখচিত্র অংকন করা যেগুলো সাধারণ বিনিয়োগকারীরা তাদের কাছে লাগাতে পারেন। বিনিয়োগকারীকে প্রত্যেকটি কোম্পানির নিম্নোক্ত বিষয় সম্পর্কে দৃষ্টি রাখতে হবে।
১. পরিশোধিত মূলধন (Paid up capital)
২. মূলধনের বাজার বৃদ্ধি Capital gain of market)
৩. প্রতি শেয়ারে আয় (Earning Per share)
৪. প্রতি শেয়ারে মুনাফা প্রদান (Dividend per share)
৫. মূল্য বুক ভ্যালু অনুপাত (Price book value ratio)
৬. বাইট/বোনাস শেয়ার ইস্যু (right/bonus share)
৭. মূল্য-আয় অনুপাত (Price earning ratio)
৮. মুনাফা অর্জনের হার (Dividend yield)
৯. মুনাফা প্রদান অনুপাত (Dividend Payment ratio)


অনুপাত (ratio) :-দু’টি প্রাসঙ্গিক বিষয়ের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্কের সংখ্যাতœক প্রকাশকে অনুপাত বলে। সবধরণের অনুপাত বিনিয়োগ কারীদের প্রয়োজন নেই। তাদের ঐ সমস্ত অনুপাতের ব্যাপারে সতর্ক থাকা উচিত যেগুলোর ব্যবহার শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করে।
সূচক (index) :-শেয়ার বাজারে মূল স্তর পরিবর্তনের সাথে সাথে মূল্য সূচক ও পরিবর্তন হয়। মূল্য সূচক হিসাব নিকাশ পদ্ধতি সময়ের পরিবর্তনের সাথে কোন কিছুর দামের বা পরিমানের আপেক্ষিক পরিবর্তনের আনুপাতিক হাপর পরিমাপের সংখ্যাকে বুঝায় মূল্য সূচক। মূল্যসূচক ওঠানামা স্টক এক্সচেঞ্জের সব শেয়ারের মোট বাজার মূল্যের ওপর ভিত্তি করে পরিমাপিত হয়। লেনদেনের পরিমানের উপর নয়। তাই অধিক পুঁজিকরণ হয়েছে এমন বড় কোম্পানির শেয়ারের দাম মূল্য সূচককে প্রভাবিত করে।  
লট ও অডলট :-কোন কোম্পানির শেয়ার ইস্যু করার সময় সর্বনিম্ন কয়টি শেয়ারের জন্য আবেদন করতে হবে তা উল্লেখ করে দেয় একটি স্টকে উক্ত সংখ্যক শেয়ার থকে। এই সংখ্যাকে মার্কেট লট বলে। মার্কেট লট থেকে কম/বেশি সংখ্যক এক একটি স্টক লটকে অড লট বলে।

No comments:

Post a Comment