May 7, 2010
What Is Happning With Our Earth.
আমার পৃথিবীর জন্য ভয় লাগছে। নিজের জন্য চিন্তা হচ্ছে। (পর্ব - ১ )
এই ব্লগটা লিখলাম …কেন লিখলাম? সত্যি কথা বলতে কি। আমার পৃথিবীর জন্য ভয় লাগছে। নিজের জন্য চিন্তা হচ্ছে। আমাদের এই দেশের জন্য ও সারা পৃথিবীর সকল মানুষের জন্য করুণা হচ্ছে । কেন জানতে চান? একটু কষ্ট করে আমার এই বিরক্তিকর ব্লগটা পড়ুন। তা হলেই বুজবেন।
আজ সকাল থেকে একটা ফিল্ম দেখলাম “ The 11 Hour “ HBO চেনেল –এ। এত ভালো একটা সাবজেক্ট নিয়ে ফিল্ম দেখতেই হলো। কত নতুন নতুন তথ্য জানলাম। পুরো ফিল্মটাই পুথিবী যে উতপ্ত হযে যাচ্ছে, বাতাসে কার্র্র্রণ ডাই অক্সাইড বেড়ে যাচ্ছে, গাছপালা ধবংস হয়ে যাচ্ছে, সমুদ্রের পানি বেড়ে যাচ্ছে সহজ কথায় পুথিবী যে ধবংস হয়ে যাচ্ছে তার উপরই এই ফিল্ম।
আনেক বিজ্ঞানী , বিখ্যাত মানুষের সচেতনা মুলক উক্তি নিয়েই এই ফিল্ম।
ফিল্মটা দেখে কিছু তথ্য জানলাম। যা...............
ধরুণ পৃথিবীর বয়স হলো ১ বছর। জানুয়ারী হতে নভেম্বর এ সময়ের মধ্যে মানুষ এলোনা এই পৃথিবীতে। আসলো একেবারে ডিসেম্বর মাসে। ধরুণ ২০১০ সালটা ডিসম্বের এর ১০ তারিখ। এখন বলি জানুয়ারী হতে নভেম্বর এ সময়ে মানুষ ছাড়া পৃথিবীতে শুধু ছিল জীবজন্ত । এদের পরই এলো মাুষ। কিন্তু জীবজন্তু পৃথিবীর যা ধবংস করে নাই ১১ মাসে (আমাদের ধরার হিসাবে ) মানুষ তা করলো মাত্র ১০ দিনে। এভাবেই শুরু ছবিটি। যা কিনা ১০০% সত্য।
পৃথিবীর উষ্ণতা বেড়ে গেলে সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ হবে যে দেশগুলো, তাদের তালিকায় বাংলাদেশ যে অনেক উপরের দিকে, এটা আজকের নতুন কোন খবর নয়। কাগজ কলমের হিসাব অনুযায়ী সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা যদি আর এক মিটার বেড়ে যায়, তাহলে আমাদের ছোট্ট দেশটার পনের ভাগ এলাকাই ডুবে যাবে পানির নীচে। ঘরহারা হবে প্রায় ১৩ মিলিয়ন মানুষ। এই হিসাবের বাইরে এরকম দুর্যোগে আর কি কি হতে পারে, সিডরের পরের গত এক মাসে আমরা তা হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছি। মাঠের শস্য ভেসে যায় পানিতে,ক্রমশ বাড়তে থাকা মৃত মানুষের অংক আমাদের কাছে হয়ত কিছু সংখ্যা, কিন্তু অনেকের জন্যে তারাই তাদের আত্মীয়, আত্মার পরিজন।
আমাদের গরিবী এখানে আমাদের দায় অল্প হলেও কমিয়েছে। কারণ বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়বার পেছনে সবচে বেশি কাজ করছে উন্নত বিশ্বের তাপ বা শক্তি উৎপাদনের উৎসগুলো। না, এই উৎসগুলো আলাদা কোন কাঠামো বা দালান কোঠা নয়, পুরো পরিবেশ, সমাজ বা দেশটাই এই উৎস হিসেবে কাজ করে। যেমন রাতের বেলা আলোর জন্যে জ্বালানো বাতি, অথবা গরমের দিনে চালানো এয়ার কুলার। সবসময় ব্যবহৃত হচ্ছে যেসব যন্ত্র সেগুলোও উষ্ণতার উৎস, যেমন রেফ্রিজারেটর, কম্পিউটার, টিভি, এবং সবচেয়ে প্রয়োজনীয় যে বাহন- গাড়ি!
এই সবগুলো জিনিসই মানুষের জীবনের সাথে এমন তীব্রভাবে জড়িয়ে গেছে যে এগুলো হুট করে পৃথিবী থেকে উঠিয়ে নেয়া সম্ভব নয়। কিন্তু তাহলে গ্রীণ হাউজ এফেক্ট বন্ধের উপায় কি?
সরি আর টাইপ করতে পারছিনা। বাকিটা পরে লিখবো।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
It so Nice !!!
ReplyDelete