২৮ আগ, ২০১৩

ছেঁড়া দ্বীপে ক্যাম্পিং ।



হটাৎ করেই প্লান। যেহেতু আগে আমার সেন্টমার্টিনে ক্যাম্প করা হয়েছে তাই এবার প্লান হলো আমরা প্রথম দিন সেন্টমার্টিন হয়ে সোজা ছেঁড়া দ্বীপে গিয়ে ক্যাম্প করবো।যাওয়ার আগে অনেক কে বললাম যাবে কিনা। কিন্তু হাতে সময় ছিল মাত্র ২৪ ঘন্টার ও কম। তাই অনেকেরই ইচ্ছা থাকলে যাওয়া হলোনা। যদিও আমি লিমিট দিয়েছিলাম ৪ জনের বেশি কোনভাবেই নই। তো জুমন ভাই টিকিট কাটলো। দুটা টিকিট সেই রাত দুটার বাসের।

[নোট:- চট্রগ্রাম থেকে গভীর রাতে অনেক বাসই টেকনাফ যায় সোদিয়া এস আলম এর ২ টার পর দুটা বাস টেকনাফের উদ্দেশ্যো ছাড়েআর শাহ আমিন সার্ভিসের একটা বাসএস আলমের ঔই বাস দুটার টিকিট কাটতে হলে আপনাকে সিনেমা প্যেলেস এর মোড়ের ( ন্দনকানন ) এর সোদিয়া কাউন্টারে যেতে হবে , বাস দুটাই প্রতিদিন রাতের ২ থেকে ২:৪০ এর মধ্যে ছেড়ে যায়শাহ আমিন বাসের মেইন অফিস দেওয়ান হাটেদুই কম্পানির বাসের টিকিটই ৪০০ টাকা জনপ্রতিতো প্রশ্ন করতে পারেন রাতের ২ টাই কেন টেকনাফ যাবো ? ভোরে নই কেন? কারণ সেন্ট মার্টিনের জন্য টেকনাফ দমদমিয়া ঘাট থেকে সব জাহাজ বা ভেসেল সকাল ৯:৩০ এর মধ্যেই ছেড়ে যায়রাতের বাসে উঠলে আপনি ঠিক সময়ে পোছে যাবেনঅন্যথায় মাছ ধরার বা যাত্রি টানার সার্ভিস ট্রলারে যেতে হবে ট্রলার যাত্রা এডভেন্চার হলেও , গভীর সমুদ্রে খুবই বিপদ জনক ]



০৬/ ফেব্রুয়ারী/২০১৩
-----------------------------------------------------------------------------
রাত তখন প্রায় ১২টা-১টা হবে। আমি আর জুমন ভাই নন্দন কানন এর বাস কাউন্টারের সামনে বসে বসে চা খাচ্ছি। জুমন শুরু করলো তার চির চারিত খাবারের গল্প। সে নাকি আজ রাতে কোথা থেকে বিরিয়ানি খাইছে। এই সেই। আমি বচোরা বাসা থেকে কিছু না খেয়েই বের হইছি। 

২৩ আগ, ২০১৩

পকেট চুলা কিভাবে বানাবেন ?(হাইকিং এন্ড ক্যাম্পিং গিয়ার)


অনেকে হয়তো খেয়াল করবেন বর্তমানে যারা হাইকিং এবং ক্যাম্পিং এর মত আউট ডোর স্পোর্ট গুলা করে তারা নিজেদের খাবার দাবার নিজেরাই রান্না করে। কেউ হয়তো শুকনো কাঠ পুড়িয়ে কেউ কেউ ছোট্ট পকেট সাইজের চুলা দিয়ে। বাংলাদেশেরই অনেক হাইকার এবং ক্যাম্পার এ চুলা অনেকদিন ধরে ব্যাবহার করে আসছে।আর এ চুলাটা এখন অনেক জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এর ছোট সাইজ আর হালকা ওজনের জন্য। এটি নিজে নিজেই বানানো যায়। আজ এ পোস্ট আমি শেখানোর চেস্টা করবো কিভাবে এটা আপনি বানাতে পারবেন।

প্রথমে যা যা লাগবে।

১/ দুটা সোডা / কোক বা বিয়ারের খালি  ক্যান।
২/ একটা সিজর বা কেচি।
৩/ একটা রঙ্গিন মার্কার।
৪/ একটা প্লায়ার্স।
৫/ কাগজ লাগানোর জন্য নোটিশ বোর্ডে ব্যাবহার করার একটা পিন। ক্লিপ বোর্ড পিন।
৬/ সিরিজ কাগজ। লোহার জং ঝরানোরটা।


২১ আগ, ২০১৩

সোনাদিয়া দ্বীপে ক্যাম্পিং।


৫/১০/২০১১
ঘড়িতে তখন প্রায় ৪ টা বাজে। আমার তখনো কোন ভাল ট্রেকিং করার ব্যাকপ্যাক ছিলনা। যেটা নিয়ে ট্রেকিং , সাইকেলিং করতাম সেটা অন্য একজন ধার হিসেবে নিয়ে গেছে। কাপড়ের একটা স্কুলব্যাগে স্লিপিং ব্যাগ , কিছু শুকনো খাবার , কাপড় , চার্জ লাইট নিয়ে নিলাম। এক হাতে টেন্ট আর অন্য হাতে লাইফ জেকেট।জাফর ভাইয়ের এপার্টমেন্টে বসে আছি,আর বার বার ঘড়ি দেখতেছি। কারণ আমার হিসাব মতে আমরা অনেক দেরি করে ফেলতেছি। এখান থেকে আমাদের কক্সবাজারের বাস ধরতে হবে। উনার মধ্যে তাড়াহুড়া দেখলামনা। যেন কাল কোন ট্রিপই নেই। উনি ঘুমাচ্ছিলেন। আমি যাওয়ার পর আস্তে আস্তে রিডি হতে লাগলেন। আমার যখন বের হলাম অন্ধকার হয়ে আসছে প্রায়। উনি একটা দোকানে ঢুকলেন তিন চার পেকেট সিগারেট,একটা টয়লেট টিশু আরো কত কি কিনতে লাগলেন। আমি বাইরে অপেক্ষা করতে লাগলাম। উনি যখন বের হলেন আমি ভাবলাম যাক এখন মনে হয় যাত্রা শুরু। কিন্তু উনি তো উনি। টুপ করে শপিং এর পেছনের সেলুনের ভেতরে ঢুকে গেল। শেভ করবেন। আমি তখন চরম বিরক্ত।শেষ মেষ একটা রিক্মা নিয়ে আমরা বহদ্দারহাট বাস স্টেন্ড থেকে এস আলম বাসের টিকিট কেটে রওনা দিলাম। গন্তব্য কক্সবাজার । পরেরদিন ট্রাভেলারর্স আব বাংলাদেশ নামে একটা গ্রুপের সাথে সোনাদিয়া দ্বীপে গিয়ে তাবুতে থাকার প্লান। এই গ্রুপের সাথে আমার প্রথম ট্রিপ হবে এটা। আমরা লোহাগাড়ায় নাম্তা সারলাম। এরপর কোনসময় কক্সবাজার পোছালাম টেরই পেলামনা। আমাদের রাতে কক্সবাজার থাকার প্লান। যেহেতু ট্রাভেলারর্স আব বাংলাদেশ টিম ঢাকা থেকে অলরেডি রওনা দিয়েছে এবং ভোরে এখানেই নামবে।আমি আর জাফর ভাই হেটে হেটে হোটেল খুজতে লাগলাম। হোটেল রেন্ট নিয়ে একটু টেনসেনে ছিলাম। একতো রাত তার উপর টুরিস্ট সজিন শুরু হচ্ছে। রাস্তার পাশে নোয়াখালী হোটেল নামে একটা সাইনবোর্ড দেখে থমকে দাড়ালাম। রুম রেন্ট নিয়ে প্রশ্ন করতেই বলল ২৫০ টাকা লাগবে। আমরা তো ওবাক। এত্ত কম!! জাফর ভাই ফাজলেমো করে জিগ্যাসা করলো আর কম হবে কিনা ? লোকটা ২০০ করে দিল রেন্ট। :D .. একটা নরমাল হোটেলে রাতের খাবার খেয়ে নিয়ে কক্সবাজারে আমার সবচেয়ে কম দামে ভাড়া নেওয়া রুমে গেলাম ঘুমাতে। আমাকে কানের উপর বালিশ চাপা দিয়ে ঘুমাতে হলো কারণ জাফর বেগ সাহবে তার বান্ধবীর সাথে আনেক রাত পর্যন্ত ফোনে কথা বলেই চললো।
[ নোট:- চট্রগ্রাম থেকে প্রতি ১০-১৫ মিনিট পরপরই বাস পাওয়া যায় কক্সবাজার পর্যন্ত। ভাড়া ২৭০ থেকে ৩০০ টাকা। নতুন ব্রিজ বা বহদ্দারহাট থেকে বাস পাবেন। এস আলম , শ্যামলী , শ্যামলী মা সহ নানান বাস। কক্সবাজারে হোটেলের অভাব নেই। ভাড়া কমের হোটেল চাইলে কলাতলি রোড বা বিচ সংলগ্ন হোটেল না দেখে একটু ভেতরে দেখতে পারেন।]

৬/১০/২০১১
-----------------------------------------------------------------------
সকালে ভোরে উঠে আমরা গেলাম ফিশারী ঘাটে। সকাল বেলা সব মাছের ট্রলার সারা রাত মাছ ধরে ফেরত আসতে শুরু করছে। মাছে মাছে পুরা ঘাট ভরপুর। অদ্ভুত অদ্ভুত অনেক মাছ দেখলাম। মানতে লজ্জা নেই ওখানে দেখা ১০০ প্রকারের মাছের মধ্যে ৯০ প্রকারের মাছই আমি চিনিনা বা নাম জানিনা। কিছু মাছের ছবি দিলাম নিচে।
ছবি:- নাম না জানা কিছু মাছ।

১২ আগ, ২০১৩

সেন্টমার্টিন দ্বীপে তাবুবাস।

রাত মনে হয় তখন ১১ টা । হটাৎ করে সাফায়েত ভাই ফোন দিল, সজল সেন্ট মার্টিন যাবা ? আমি বললাম , দেখি ভাই টাইম বের করতে পারিকিনা। উনি বলল :- তুমি গেলে ভাল হয়। আমি আগে কখনো যায়নি। কনভারসেশনটা যেভাবে হুট করে শুরু হয় সেভাবেই শেষ হয়ে যায়।

মাথার মধ্যে কেও একটা ট্যুর প্রান দিলে , সেটা মাথার মধ্যেই ঘুরতেই থাকে। সব উল্টাপাল্টা হয়ে যায় যতক্ষন পর্যন্তনা ট্যুরটাই যাওয়া না হয়  , শেষ না হয়। সেন্টমার্টিনে আগে ২ বার যাওয়া হলেও কখনো ক্যাম্পিং করা হয়নি।
তো একদিন ফোন করে সাফু ভাইকে বললাম টিকিট কাটতে। রাত ২টার টা। উনি তো অবাক!! রাত দুইটা কেন ? আমি বললাম সাগরে ট্রলারে করে সেন্টমাটিন যেতে না চাইলে রাত দুটার পরের টিকিট-ই কাটতে হবে।
২২ / ৩ / ২০১২
-------------------------------------------------------------------------------
তো মার্চ মাসের এক গভীর রাতে ব্যাগ , তাবু নিয়া ঘর থেকে বের হতে গেলাম , আম্মা বলল কই যাস ? আমি বললাম আম্মা এক বন্ধুর বোনের বিয়ে , গায়ে হলুদ। দুদিন ঘরে থাকবোনা। আম্মা স্লিপিং ব্যাগ আর তাবু সমেত ফুলে ফেফে উঠা ব্যাগের দিকে তাকিয়ে থাকে আর আমি সুরুত করে ঘর থেকে বের হয়ে যায়।
রাত দুটাই চট্রগ্রামের সিনেমা প্লেস এর এস আলম কাউন্টারে বসে আছি। দেখি সাফায়েত ভাই আর উনার ৩ বন্ধু আর দলের সবচেয়ে ছটো সদস্য সায়েম বসে আছে। এত জন যাচ্ছে যানতামনা। সারপ্রাইজ ছিল। আমিও একটা সারপ্রাইজ দিলাম , বোমা ফাটালাম যেন , বললাম আমরা দ্বীপে হোটেল উঠবনা। সাথে করে নিয়ে আসা তাবুতে থাকবো। সবাই একবার আমার দিকে দেখে আর সাথে থাকা তাবু গুলার দিকে দেখে। ক্যাম্পিং আমি ছাড়া এ দলের সবার জন্য নতুন। :D

[নোট:- চট্রগ্রাম থেকে গভীর রাতে অনেক বাসই টেকনাফ বা শাহ পরীর দ্বীপে যায়।
সোদিয়া এস আলম এর ২ টার পর দুটা বাস টেকনাফের উদ্দেশ্যো ছাড়ে। আর শাহ আমিন সার্ভিসের একটা বাস। এস আলমের ঔই বাস দুটার টিকিট কাটতে হলে আপনাকে সিনেমা প্যেলেস এর মোড়ের ( ন্দনকানন ) এর সোদিয়া কাউন্টারে যেতে হবে , বাস দুটাই প্রতিদিন রাতের ২ থেকে ২:৪০ এর মধ্যে ছেড়ে যায়। শাহ আমিন বাসের মেইন অফিস দেওয়ান হাটে। দুই কম্পানির বাসের টিকিটই ৪০০ টাকা জনপ্রতি। তো প্রশ্ন করতে পারেন রাতের ২ টাই কেন টেকনাফ যাবো ? ভোরে নই কেন? কারণ সেন্ট মার্টিনের জন্য টেকনাফ দমদমিয়া ঘাট থেকে সব জাহাজ বা ভেসেল সকাল ৯:৩০ এর মধ্যেই ছেড়ে যায়। রাতের বাসে উঠলে আপনি ঠিক সময়ে পোছে যাবেন। অন্যথায় মাছ ধরার বা যাত্রি টানার সার্ভিস ট্রলারে যেতে হবে। ট্রলার যাত্রা এডভেন্চার হলেও , গভীর সমুদ্রে খুবই বিপদ জনক। ]

৭ আগ, ২০১৩

ভারত ভ্রমণ । পর্ব :- দিল্লী ।

// আগের পর্বে কোলকাতা নিয়ে লিখেছিলাম। বিস্তারিত তথ্য সমেত কোলকাতার পর্বটি না পড়ে থাকলে এখানে Click করুন। ওই পর্বে ভিসা , বাংলাদেশ থেকে বাসের , ট্রেনের টিকিট , রুম ভাড়া সহ প্রায় সব তথ্যই পাবেন। এখন দিল্লি এর গল্পটি পড়ুন :-

২৯/১১/২০১২
---------------------------------------------------------------------------
এই চায় গরম , চায় চায় , এ পাপড় ... দুস শা** ঘুমটাই ভেংগে গেল। এমনিতেই ট্রেনর দুলনি তার উপর চা , বিস্কিট ওয়ালাদের এই চিল্লাচিল্লি। ইন্ডিয়ান রেইল থেকে দেওয়া কম্বল থেকে মাথাটা একটু বের করে চারদিকে তাকালাম। ট্রেন চলছেই। আল্লাহই যানে এখন কোই আছি। কেনাডিয়ান টুরিস্টটা দেখলাম কানের উপর বালিশটা দিয়ে ঘুমিয়ে আছে। আর পিচ্ছি হকারটা করুণ চোখে চায়ের ফ্লাক্সস নিয়ে তার সামনে দাড়িয়ে আছে। কখন সাদা চামড়ার বিদেশীটা উঠবে আর কিছু টাকা কামাবে। তার আমার বা ওই কম্পাটমেন্ট আর কেওর প্রতি আগ্রহ দেখলামনা। আমাদের চামড়ার রং দেখে মনে হয় সে ধরেই নিসে আমরা বাংগালী বাবু। তার থেকে কিছু কিনবোনা। আমি ক্যামেরাটা বের করে ক্লিক করে একটা ছবি তুললাম। খেয়ালই ছিলনা ফ্লাস আন। সবাই বিরক্ত চোখে তাকালো আমার দিকে।

ছবি :- ট্রেনর ভেতরে।

৫ আগ, ২০১৩

ভারত ভ্রমণ। পর্ব - কোলকাতা

২৪/১১/২০১২
----------------------
নিউ মুনসুরাবাদের শ্যামলী কাউন্টারে বসে আছি । জুমন ভাই থেকে একটা ব্যাগ ধার নিছিলাম যেটা ছিড়ে গেছে এই লম্বা যাত্রা শুরুর আগেই। মাথা গরম হয়ে আছে। যাত্রার শুরুতেই ঝামেলা। নতুন ব্যাগ কিনে কাউন্টারে গ্যাট হয়ে বসে আছি। তিনটে ত্রিশ এ বাস এলো , বিজনেস ক্লাস বাস। ৩/১ সিট। আমার পড়লো একেবারে একা সিটটা। মনটাই সাথে সাথে ভাল হয়ে গেল। হোটেল নুরজাহানে বাস প্রথম ব্রেক নিল। শুধু এক কাপ চা খেলাম। বমি বমি লাগছিল , তাই আর কিছু খেলামনা। ঢাকাই যখন ঢুকতেছিলাম তখন একটা খবর শুনলাম যে বহদ্দারহাটের নির্মানাধীন ফ্লাই ওভার ধসে পড়ছে , অনেক মানুষ মারা গেছে। খু্বই খারাপ লাগলো। ঢাকায় শ্যামলী কাউন্টার থেকে হালকা নাস্তার একটা প্যাকেট দিল। সেটা খেয়ে ঘুমিয়ে গেলাম।

[ নোট :- ইন্ডিয়ান ভিসা পাওয়া অত্যাস্ত সহজ , অনলাইনে (www.ivacbd.com) ফরম ফিলআপ করে প্রিন্ট আউট নেবেন। ওই ফরম এ দেওয়া ডেট এন্ড টাইম অনুযায়ী ওদের অফিসে উপস্থিত হয়ে যাবেন ওই ফরম , পাসপোর্ট , ছবি নিদৃষ্ট সাইজের (2"*2") , জন্ম নিবন্ধী ও অন্যান্য কাগজের ফটোকপি সহ। ভিসা ফি ৪০০ টাকা । পরের দিন কোন ছুটি না থাকলে সেদিন-ই ভিসা পেয়ে যাবেন। বা আপনাকে দেওয়া রসিদে টাইম এন্ড ডেট দেওয়া থাকবে। শ্যামলী বাস একেবারে কোলকাতা পর্যন্ত দিয়ে আসবে আপনাকে চট্রগ্রাম থেকে । এসি বাস ৪০০০ টাকা রিটার্ণ সহ এবং এটায় আপনি বেনাপোল থেকে কোলকাতার মারকুইস স্ট্রিট পর্যন্ত যেতে পারবেন । এবং বর্ডারে আপনার পোর্টার কস্ট এবং কাগজ পত্রের কাজ ও এরা করে দেবে। ননএসি ১৪০০ টাকা । প্লাস বর্ডার থেকে ১৫০ রুপি কোলকাতা পর্যন্ত শ্যামলি বাস। এছাড়া আপনি ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট থেকে ট্রেনে যেতে পারেন। মত্রি এক্সপ্রেস ট্র্রেন যায় কোলকাতা পর্যন্ত। ভাড়া AC কোচ - ১১০০ টাকা , AC চেয়ার ৬৬০ টাকা , নন এসি ৪৩০ টাকা। বাংলাদেশ রেইলওয়ের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত পাবেন [http://www.railway.gov.bd/maitreeexpress1.asp]। ]